কলা খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা এবং নিয়ম

কলা খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা এবং নিয়ম সম্পর্কে এবং খালি পেটে কলা খেলে কি হয় বিস্তারিত জানতে আমার লেখাটি ধৈর্য সহকারে পড়ুন এবং আরো বিস্তারিত জানতে আমার ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। রোজ খেতেই হবে কলা সুস্থ থাকতে হলে। কলাতে রয়েছে অনেক গুনাগুন। পটাশিয়াম রয়েছে প্রচুর পরিমাণ কলার মধ্যে। যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে হার্ট সুস্থ রাখে।
কলা খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা এবং নিয়ম
কলাতে পটাশিয়ামের পাশাপাশি কলায় রয়েছে ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি ৬, আয়োডিন, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ। প্রতিদিনের ডায়েটে কলা থাকলে শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি ঘাটতি অনেকটাই মিটে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ কলা খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা এবং নিয়ম

.

ভূমিকা

কলা ন্যাচারাল সুগার, সাইবার ও পটাশিয়াম সলিউবল থাকা কারণে যেকোনো রকম এনার্জি ড্রিঙ্ক, এনার্জি বুস্টারের থেকে অনেক বেশি অনেক ন্যাচারাল এনার্জি যোগাই কলা। ডায়েটারি ফাইবার থাকার কারণে বলা হজম ক্ষমতা বাড়িয়ে পেট পরিষ্কার রাখে। কলা হলো সহজলভ্য ফলের মধ্যে অন্যতম।

এটি যেমন সুস্বাদু তেমন পুষ্টিকর।পাকা কলা বা কাঁচা কলা দুটাই স্বাস্থ্যর জন্য উপকারী।কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক। দেহের পটাশিয়ামের চাহিদা পূরণ করতে প্রতিদিন একটি কলা খাওয়া উপকারী। মিষ্টি একটি ফল কলা। তবে মিষ্টি হলেও সুগার বাড়ায় না এই ফল।

ডায়াবেটিসের রোগীরাও কলা খেতে পারেন নিশ্চিন্তে। কলা জিআই ভ্যালু বেশ ভালো। কলা খেলে শরীরের শক্তি বাড়ায় এনার্জি পাওয়া যায় কলার গুরুত্বপূর্ণ অবদান অনেক।কলা খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে।

কলা খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা

কলা খেলে হার্ট ভালো রাখে। কলাতে আছে প্রচুর পটাশিয়াম এটি হার্টের বেশি গুলোকে তাজা রাখে। হার্ট এটাকের ঝুঁকি কমায়। মস্তিষ্কের স্টোক হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে হ্রাস করে। ব্লাড প্রেসার কমাতে কলা অত্যন্ত উপকারী। কিডনি সুস্থ রাখে কলার পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম কিডনির কাজ সঠিকভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করেগুরুত্বপূর্ণ অবদান।

গবেষণায় দেখা যায় যেসব ব্যক্তি প্রতিদিন কলা খান তাদের কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়া সম্ভাবনা ৪০ ভাগ কম। কিডনি পাথর হওয়ার সম্ভাবনা কমাতে সাহায্য করে কলা। আলসার ভালো করে কলা পেটে আলসার হলেই কলা খান। কড়াই ফাইবার গ্যাস্ট্রিক হওয়ার সম্ভাবনা কমায় কলার মিউসিলেজ পাকস্থলীর ভেতরের।

প্রাচীরের ক্ষতিগ্রস্ত মিউকাস পদার্থকে সরিয়ে তুলতে সাহায্য করে। তারুণ্য ধরে রাখে কলা গলায় ভিটামিন ও অন্যান্য উপাদান কোষ কে অকালে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। ত্বকের কোষে পানির পরিমাপ বৃদ্ধি করে কলা তাই ত্বকের লাবণ্যতা বজায় রাখে। কলা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

বেশি পাকা কলাতে টিএমএস-এ নামক এক ধরনের যৌগ আছে, যার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি শ্বেত রক্ত কণিকার পরিমাপ বাড়ায় এতে করে ব্লাড ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেক কমে যায়।কলা একটি সুষম খাবারের অংশ।কলায় একটি স্বাস্থ্যকর খাবার, বা নাস্তার অংশ হতে পারে স্বাস্থ্যকর চর্বি কলা প্রোটিনের সাথে যুক্ত হলে সবচেয়ে ভালো ব্যবহার করা হয়।

আরও পড়ুনঃ স্ট্রবেরির উপকারিতা অপকারিতা এবং নিয়ম

কলা রক্ত বৃদ্ধি করে কলাতে ভিটামিন বি সিক্স থাকে এটি রক্তের লোহিত কণিকার সংখ্যা বৃদ্ধি করে। এর ক্যালসিয়াম হার মজবুত করে ফলে হার থেকে রক্তকণিকা ভালো মাত্রায় উৎপন্ন হয় এবং রক্ত স্বল্পতা কমায়। কলা স্মৃতিশক্তি বাড়াই প্রতিদিন একটি করে কলা খেলে আপনার মস্তিষ্কের স্মৃতির ভান্ডার শক্তিশালী হবে মানে আপনার স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি পাবে।

এর বিভিন্ন উপাদান মগজের প্রয়োজনীয় খাদ্য যোগান দেয়। প্রিয় পাঠক এতক্ষণ কলা খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা সম্পর্কে জানবেন এখনো কলা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে অজানায় রয়ে গেছে আসুন এখন কলা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন।

কলা খাওয়ার অপকারিতা

খালি পেটে কলা খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বাড়ে। বেশি মাত্রায় কলা খেলে শরীরে উচ্চ মাত্রায় ম্যাগনেসিয়ামের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয় ফলে হার্টের রোগ হতে পারে। যাদের দেহের পটাশিয়ামের লেভেল বেশি তাদের কলার অপকারিতা ভালো করে জানা উচিত কারণ কলার পটাশিয়াম দেহের পটাশিয়াম লেভেল কে আরো বৃদ্ধি করবে এতে হাইপার ক্যালরিমিয়া রোগ হবে।

এর ফলে কিডনি জটিলতা, পেশির খিচুনি, মাথা ঘোরা, হৃদপিন্ডের স্পন্দন অনিয়মিত হওয়ার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। যাদের শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা আছে বেশি মাত্রায় কলা খেলে তাদের যেতে পারে। আপনি চরম লেভেলের ডায়াবেটিকস রোগী হলে একদম পাকা কলা খাবেন না। এটি আপনার সুগার লেভের বিপদ মাত্রা অতিক্রম করে দিবে।

মাইগ্রেনের সমস্যা থাকলে কলা না খেলেই ভাল হয়। কলাতে টাইরামাইন নামক এক ধরনের উপাদান থাকে জামাই একজনের অন্যতম কারণ। সব মানুষের শরীর এক নয়, তাই সব নিয়ম সব মানুষের উপর একইভাবে কাজ করে না। যদিও কিছু লোক রাতে কলা খাওয়ার অনেক উপকার।
অনুভব করতে পারে, কিছু লোকের জন্য রাতে কলা খাওয়া ক্ষতিকারক প্রমাণিত হতে পারে। অতএব এই ব্যক্তিদের রাতে কলা খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। আপনার সর্দি বা কাশি হলে রাতে কলা খাবেন না কারণ এতে আপনার কফ বাড়াতে পারে। এমনকি আপনি হাঁপানির রোগী হলেও আপনার সাথে কলা খাওয়া উচিত নয়।

কারণ এটি আরো শ্লেষ্মা তৈরি করবে এবং শ্বাস নিতে অসুবিধা হতে পারে। আপনি যদি পেটে গ্যাসের সমস্যা থাকেন, তাহলে রাতে কলা খাইয়েন না আপনার সমস্যা বৃদ্ধি হতে পারে। আপনি যদি রাতে পড়াশোনা বা কাজ করার কথা ভাবছেন তাহলে কলা খাবেন না এটি আপনাকে আরো অলস এবং ঘুম বোধ করবে।

দাঁত সংক্রান্ত সমস্যা এড়াতে চাইলে রাতে কলা খাবেন না কারণ ঈদের দাওয়াত নষ্ট হওয়া সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আপনি যদি আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তাহলে রাতে কলা খাবেন না কারণ রাতে কলা খেলে তা হজম করতে অসুবিধা হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রাতে খুব বেশি মিষ্টি জিনিস খাওয়া থেকে এড়িয়ে চলুন বিশেষ করে মিষ্টি ফল।

আরও পড়ুনঃ কিসমিস এর উপকারিতা ও অপকারিতা

কারণ এগুলো খেলে শরীরের এনার্জি লেভেল বাড়িয়ে দেয় এবং আপনার শরীরের রাতে ঘুমের প্রয়োজন হয়। কিন্তু আপনি যদি কিছু খেতে চান তবে কলা খেলে কোন ক্ষতি নেই কারণ এতে প্রচুর পরিমাপে ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে এবং এটি আপনাকে ভালো ঘুম পেতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়া আপনার যদি কোন রূপ থাকে তাহলে রাতে কলা খাওয়া উচিত কিনা সে বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা

রাতে কলা খাওয়া উপকারী কারণ কলা আপনাকে ভালো ঘুমাতে সাহায্য করবে। ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম এবং ভিটামিন বি সিক্স সহ ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ রয়েছে কলাই। আমাদের ঘুমের মান উন্নত করতে সাহায্য হতে পারে। অস্থিরতা টেনশন কমিয়ে পেশীর ক্র্যাম্পের দূর করার পাশাপাশি ঘুম ও জেগে থাকার চক্র কে নিয়ন্ত্রণ করে। রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা আছে জেনে নিন।
  • অনিদ্রা নিরাময় করে কলা
  • কলা অস্থিরতা ও মানসিক চাপ দূর করে
  • পাকস্থলীর অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে
  • পেশীর ক্র্যাম্প কমাতে সাহায্য করে কলা
  • মিষ্টি খাওয়ার ইচ্ছা নিয়ন্ত্রণ করে
  • রাতে কলা খেলে মানসিক চাপ কমায় কলার মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়াম যা বিষণ্ণতার রোধে কাজ করে।
মন তো ফুরফুরা তাহলে ভালো ঘুম তেমনিতেই হবে। ট্রিপটোফ্যান নামক অ্যামিনো এসিড কল আর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, এটি রক্তে মিশে যাওয়ার পর রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে সেরাটনিনে রূপান্তরিত হয়। আনন্দদায়ক অনুভূতি সৃষ্টির জন্য সেরাটনিন কাজ করে। সেরাটনিনের সঠিক মাত্রা আপনার মন ভালো রাখবে এবং মানসিক চাপ কমাবে।

সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা

  • শক্তি প্রদান করে: সকালে কলা খেলে শরীরের শক্তি যোগান দেয়। এটিতে থাকা কার্বোহাইড্রেট শরীরের দ্রুত শক্তির উৎস। তাই সকালে কলা খেলে কাজ করার সময় ক্লান্ত লাগে না।
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে: কলার মধ্যে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে সকালে কলা খাওয়া ভালো।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: কলার মধ্যে থাকা ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে সকালে কলা খাওয়া ভালো।
  • অবসাদ কমায়: কলার মধ্যে থাকা ট্রিপটোফ্যান নামক অ্যাসিড ঘুমের হরমোন মেলাটোনিন তৈরিতে সাহায্য করে। তাই সকালে কলা খেলে অবসাদ কমে এবং ঘুম ভালো হয়।
তবে, খালি পেটে কলা খাওয়া উচিত নয়। খালি পেটে কলা খেলে এসেরিটি হতে পারে। তাই সকালে কলা খেলে অন্য কোন খাবার বা পানীয়ের সাথে খেলে ভালো।

দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত

পরিমিত পরিমাণে কলা আপনার স্বাস্থ্য এবং ওজন কমানোর জন্য ভালো। ক্যালোরি সমৃদ্ধ বলে মনে করা হয়। এই কারণে এটি ক্ষুধার দূর করতে সাহায্য করে। একই সঙ্গে এটি ওজন বৃদ্ধির ও একটি বড় কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আপনার দিনে কয়টা কলা খাওয়া উচিত বা খাওয়া উচিত নয়। তার কোন নির্দিষ্ট সংখ্যা নেই, তবে প্রতিদিন ১ থেকে ২ দুইটি কলা শরীরের জন্য যথেষ্ট বলে মনে করা হয়।
কলায় দ্রবণীয় ফাইবার, বেশি কার্বোহাইড্রেট এবং কম পরিমাণে পানি থাকে। এই কারণে গলা বেশি পরিমাপে খেলেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। অনেক বেশি কলা খেলে ঘুমের সমস্যা হতে পারে। গলায় থাকা ভিটামিন বি সিক্স মুড ঠিক করে এবং ঘুমের সমস্যা তৈরি করে।

খালি পেটে কলা খেলে কি হয়

খালি পেটে কলা খাওয়া ভালো না খারাপ তা নির্ভর করে এর স্থায়িত্বের ওপর। খালি পেটে পাকা কলা খেলে রক্ত শর্করার মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যেতে পারে। যে কারণে লাগতে পারে ক্লান্ত। তাই দুপুরে খালি পেটে কিংবা শরীরচর্চার আগে কলা খেয়ে ক্লান্ত রোধ করার যে দ্বিতীয় বার ভাবা উচিত। এমনকি সকালে খালি পেটেও কলা খাওয়া ঠিক না।

আরও পড়ুনঃ হার্ট ভালো রাখার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

পুষ্টি বিদের মতে শুধু কলা নয় বরং কলা সমৃদ্ধ নাস্তা যেমন ফলে সর্দি, ওটমিনের সঙ্গে খাওয়ার ইত্যাদি ও রক্তের শর্করা ও শক্তির মাত্রা নেতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে। সকালে অথবা খালি পেটে কলা আর মত সরল কার্বন তার কার্বোহাইড্রেট ও কম আঁশ জাতীয় খাবার খাওয়া ঠিক নয়।

কলা খাওয়ার সঠিক সময়

কলা খেতে অনেকেই ভালোবাসেন। তবে কলা খাওয়ার সঠিক সময়ই কোনটা তা অনেকেই জানেন না। নাস্তার সময় কলা খাওয়া অত্যন্ত উপকারী হতে পারে। তবে সকালের খাবারে শুধু কলা খাওয়া ঠিক নয়। বিশেষ মতে, পছন্দের নাস্তার আগে বা সঙ্গে কলা খাওয়া যেতে পারে।

সকালের খাবারে শুধুমাত্র কলা খেতে পছন্দ করেন অনেকেই কিন্তু অভ্যাস ত্যাগ করাই উচিত। কলায় প্রচুর পরিমাপে কার্বোহাইড্রেট এবং প্রাকৃতিক গ্লুকোজ থাকে। শুধু কলা খেলে রক্তে শর্করা মাত্রা বেড়ে যেতে পারে তাই সকলের নাস্তায় শুধু কলা না খাওয়াই ভালো। স্মুদি হিসেবে কলা খাওয়া যেতে পারে না।

কলা খেলে কি ওজন বাড়ে

ওজন বাড়াতেও কমাতে কলার ভেলকি একদম পাকা কলা দুইটি ও ঘন দুধ ২৫০ মিলি রোজ খেলে দেহের ওজন বাড়ে। আবার একটু কম পাকা কলা ২-৩ কয়েক মিনিট পর পর খেলে পেট ভরে যায় ক্ষুধা কম লাগে তাই ওজন কমে যায়। ওজন কমানোর জন্য বেশি পাকা কলা না খেয়ে একটু কম পাকা কলা খান। কম পাকা কলাতে রেজিস্ট্যান্স স্টার্চ পাওয়া যায়। এটি ওজন কমাতে সাহায্য করবে এবং শক্তি বাড়াবে।

লেখকের মন্তব্য

আজকে আমার এই আর্টিকেলটি ছিল কলা খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা এবং নিয়ম সম্পর্কে। আশা করি আপনি আর্টিকেল পড়ে বিস্তারিত কিছু জানতে পেরেছেন। আপনি আর্টিকেলে সঠিক তথ্য খুঁজে পেয়েছেন। কোন কিছু বুঝতে না পারলে আমাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

এতক্ষন আমার ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। কলা উপকারিতা অপকারিতা এবং খাওয়ার নিয়ম নিয়ে এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে। তাহলে আপনার পরিবার বন্ধু বান্ধব আপনার আত্মীয়-স্বজনদের কাছে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
কমেন্ট করতে এখানে ক্লিক করুন

জেব্রা নেম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url