পাকা আম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
পাকা আম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কাঁচা আম খাওয়ার উপকারিতা এবং গর্ভাবস্থায় কাঁচা আম খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমার লেখাটি ধৈর্য সহকারে পড়ুন। আরো বিস্তারিত জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। চলুন জেনে নেওয়া যাক পাকা আম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।
আম একটি প্রকৃতির একটি দান। যা আমাদের পুষ্টি ও ছেচদের জন্য অনেক উপকারী। তবে সঠিক পরিমাণে খাওয়া সব সময় গুরুত্বপূর্ণ।
পোস্ট সূচিপত্রঃ পাকা আম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
.
ভূমিকা
পাকা আমের মৌসুম চলে এসেছে। গ্রীষ্মের সবচেয়ে আকর্ষণীয় আর লোভনীয় ফল হল এই আম। রসালো আম কেবল সুমিষ্টই নয়, বরং এর রয়েছে অনেক উপকারিতা। পাকা আম খাওয়ার উপকারিতা অনেক। আমি খেলে তার শরীরের বিভিন্ন ধরনের উপকার করে।
তবে আম খাওয়ার সময় এর ক্যালরির দিকে নজর রাখা জরুরি, কারণ এটি অত্যন্ত মিষ্টি এবং অন্যান্য খাবারের সুন্দর মিশিয়ে খাওয়া নাও যেতে পারে। পাকা আম সাধারণত বেশি পুষ্টিকর এবং খেতে মিষ্টি হয়।
তবে, কাঁচা আম ও ভিটামিন সি, সমৃদ্ধ এবং পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম প্রভৃতি খনিজ উপাদানে ভরপুর। আম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, পটাশিয়াম, ফোলেট রয়েছে, যার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ত্বক ও চোখের যত্ন করে এবং হজম শক্তি বাড়ায়।
কাঁচা আম খাওয়ার উপকারিতা
গ্রীষ্মের প্রচন্ড তাপদাহ চলছে এখন। এদিকে গ্রীস্মের ফলে এর বাজার এখন কাঁচা আমের ভরপুর। গরমের এই সময়টা অনেকেই মুখরোচক ভর্তা হিসেবে কাঁচা আমের ভর্তা খেতে ভালোবাসেন। এছাড়াও ডালে সাত বাড়াতে কাঁচা আম দিয়ে ডাল রান্না করে থাকেন। কিন্তু জানেন কি কাঁচা আম শুধু স্বাদে ভালো নয়, খেয়াল রাখে স্বাস্থ্যরও?
আরও পড়ুনঃ স্ট্রবেরির উপকারিতা অপকারিতা এবং নিয়ম
খাদ্যগুনে পাকা আমের সঙ্গেও টক্কর দিতে পারে কাঁচা আম। ভিটামিন সি, কে, এ, ভিটামিন বি৬ এবং ফোলেট শাহ ফজর ভিটামিন রয়েছে কাঁচা আমে। গরমে স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী কাঁচা আম। তবে এর টক স্বাদের জন্য যারা কাঁচা আম খেতে পারেন না, তারা কাঁচা আমের জুস করে খেয়ে ও এর উপকার পেতে পারেন।
- চোখের জন্য উপকারী:
এক কাপ কাঁচা আমের মধ্যে ২৫ শতাংশ ভিটামিন এ থাকে যার চোখের দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখতে এবং রাতকানা ও শুষ্ক চোখ প্রতিরোধ করে। তাই যারা চোখের বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য আম একটি উপকারী খাবার। নিয়মিত এই ফল খেলে চোখ ভালো রাখা সহজ হয়। কাঁচা ও পাকা আম খাওয়ার উপকারিতা অপরিহার্য।
আম খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: আমি প্রচুর ভিটামিন সি থাকে যার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং জীবনের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। এছাড়া, এতে থাকা অন্যান্য আন্টি অক্সিডেন্ট সমূহ শরীরের ফ্রি র্যাডিক্যালস কমাতে সাহায্য করে।
চামড়ার স্বাস্থ্য উন্নতি: আমের মধ্যে ভিটামিন এ ও আন্টি অক্সিডেন্ট থাকাই এটি ত্বককে সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে সহায়তা করে। আম তোকে দাগ কমাতে এবং ত্বকের বার্ধক্য রোধ করতে সহায়তা করে। শরীরকে ক্ষারীয় করে আমের নানা উপকারের মধ্যে এটি ও একটি।
আমি উপস্থিত ম্যাজিক অ্যাসিড, টারটারিক অ্যাসিড এবং কিছু সাইট্রিক এসিড সহ এসিড শরীরে ক্ষারিয় উপাদান বজায় রাখতে সাহায্য করে। বাংলাদেশের এপ্রিল মাস থেকেই কাঁচা আম পাওয়া যায়। তবে পাকা আম আসতে শুরু করে মে মাস থেকে। জুলাই বা আগস্ট পর্যন্ত দেশীয় আম পাওয়া যায়।
ল্যাব এইড হাসপাতালে পুষ্টি দিয়ে সামিয়া তাসনিম বললেন, পাকা আমি প্রচুর পরিমানে ক্যালরি, শর্করা, আমিষ, ভিটামিন এ, বিটা ক্যারোটিন, পটাশিয়াম ইত্যাদি থাকে। তাই কাঁচা আমের তুলনায় আঁশযুক্ত পাকা আম শরীরের জন্য বেশি ভালো। পাকা আমের প্রচন্ড পরিমাণ আঁশ জাতীয় উৎপাদন।
পেকটিন থাকে, তবে পাকস্থলীতে থাকা খাদ্যকে ভালোভাবে পরিপাক করতে সাহায্য করে। পাকা আম খাওয়ার উপকারিতা অনেক। সব মিলিয়ে আমি থাকা নানা ধরনের কষ্ট উপাদানের জন্য এটি উপরে উল্লেখিত বিষয় বাহিরে খুঁজে খুঁজে চামড়া চুল পড়া হজমে সমস্যা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। তবে পাকা আম খাওয়ার উপকারিতা ও কম না।
পাকা আমের কি কি ভিটামিন আছে
সময় এখন পাকা আমের। আম এমনিতেই খেতে সুস্বাদু আবার ফলটি দিয়ে তৈরি করে ফেলা যায় মজার সব আইটেম ও। সুস্বাদু আমি কিন্তু রয়েছে শরীরের জন্য উপকারী নানা পুষ্টি উপাদান। প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা আমে ২৭৪০ মাইক্রো গ্রাম ক্যারোটিন রয়েছে। তার মানে ক্যারোটিনের মাত্র তুলনামূলক অনেক বেশি থাকে।
আর এর মাধ্যমে দৈনিক চাহিদা বিশ শতাংশ ভিটামিন এ এর চাহিদা পূরণ করা সম্ভব। আম শ্বেতসারের ভালো উৎস। প্রতি ১০০ গ্রাম আমি ২০ গ্রাম শ্বেতসার পাওয়া যায়। পাশাপাশি আমি আছে শর্করা আজ ভিটামিন বি-১, বি-২, থায়ামিন, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, এবং ফসফরাস। প্রতি 100 গ্রাম আমি ১৬ মিলি গ্রাম ভিটামিন সি থাকে যা দৈনিক চাহিদা 76 শতাংশ পূরণ করতে পারে।
এক নজরে আমের উপকারিতা
- আমি থাকা চাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে কোলন ক্যান্সারের মতো রোগ থেকে দূরে রাখবে।
- আম থেকে পাওয়া পর্যাপ্ত ভিটামিন সি আয়রন শোষন বাড়াতে সাহায্য করবে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে।
- ক্যালসিয়াম আর ও দাঁতের সুস্থতা বজায় রাখবে।
- আমের ক্যারোটিন চোখ সুস্থ রাখবে।
- আন্টি-অক্সিডেন্ট ভরপুর আম দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে। এতে সর্দি কাশির মতো অসুখ কম হবে।
- কার্বোহাইড্রেট কর্মশক্তি যোগাবে।
- আয়রন রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করবে।
- পটাশিয়াম হৃদযন্ত্র সচল রাখবে।
আম খাওয়ার অপকারিতা
এখন আমের মৌসুম। ফলের রাজা আম খেতে ছোট বড় সবাই পছন্দ করে। আমি আছে বিভিন্ন পুষ্টিগুণ, যার শরীরের জন্য উপকারী। তবে জানেন কি অতিরিক্ত আম খাওয়ার ফলে ডেকে আনছেন বিপদ। অতিরিক্ত আম খাওয়ার ফলে নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
এর মধ্যে ডায়াবেটিসহ ওজন বেড়ে যাওয়ার বদ হজম, পেটে ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা সৃষ্টি হয়। আমের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে চলুন জেনে নেওয়া যাক সেগুলো-
আরও পড়ুনঃ কলা খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা এবং নিয়ম
যেহেতু আমি প্রাকৃতিক চিনির পরিমাণ বেশি, তাই এটি ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। আপনি যদি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন, তবে আপনাকে অবশ্যই আম খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। স্বাদের কারণে অনেকেই একের পর এক আম খাওয়া শুরু করেন।
তবে জানেন কি? অতিরিক্ত আম খাওয়া ডায়রিয়ার কারণ হতে পারে। আম প্রচুর পরিমাণে অসমৃদ্ধ, যা অতিরিক্ত খেলে ডায়রিয়ার সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। পাকা আম খাওয়া উপকারিতা রয়েছে যেমন অতিরিক্ত আম খেলে উপকারিতাও রয়েছে। অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকার।
কাঁচা আম খেলে কি ওজন বাড়ে
কাঁচা এবং পাকা আমের রয়েছে অনেক উপকারিতা। সুঘ্রাণের পাশাপাশি এতে থাকে অনেক পুষ্টি উপাদান ও। আমের মৌসুমে অনেকে ইচ্ছা থাকার পরেও খুব বেশি আম খেতে পারে না বা এড়িয়ে চলে। কারণ হিসাবে মনে করা হয় যে আম খেলে ওজন বাড়ে। আসলেই কি তাই? চলুন জেনে নেওয়া যাক-
আজকাল অনেকেই ইচ্ছামত আম খাওয়া এড়িয়ে চলেন। তারা মনে করেন প্রতিদিন আমি খেলে ওজন বেড়ে যেতে পারে।
আম ওজন কমানোর সাহায্য করতে পারে, শুধু মাত্র যদি তা একটি নির্দিষ্ট ক্যালরি সীমার মধ্যে খাওয়া হয়। জসলিন কৌশলের মতে, আম ভিটামিন সি, এবং ভিটামিন এ, আয়রন, কপার, এবং প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম সমৃদ্ধ যা শরীরের জন্য দারুন। এটি একটি এনার্জি ফুড এবং শরীরের সুগার রাশ সরবরাহ করে।
যা আমাদের সারাদিন উদ্যমী এবং সক্রিয় রাখে। যাই হোক, আপনার ক্যালরি সীমার ওপর নজর রাখা অপরিহার্য কারণ অতিরিক্ত আম খেলে তা আপনার পেট ফুলে যাওয়ার কারণ হতে পারে এবং হজমের জন্য সমস্যা তৈরি করতে পারে। একটি মাঝারি আকারের আমি সামান্য ফ্যাট, খুব কম পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিনসহ ১৫০ ক্যালোরি থাকে।
আমি আপনাকে আপনার ওয়াক আউট সেকশনের ৩০ মিনিট আগে আমি আম খাওয়ার পরামর্শ দিছি যাতে আপনি আপনার সেরা কাজটি করার জন্য একেবারে সতেজ এবং উদ্যমী রোধ করেন। অতিরিক্ত ক্যালরি এড়াতে এবং ওজন বৃদ্ধি রোধ করতে আপনাকে অবশ্যই খাবারের ঠিক পরে আম খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
সকালের আশেপাশে বা সন্ধ্যার নাস্তা হিসেবে আমের স্বাদ নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এইভাবে আপনি অতিরিক্ত ক্যালরি খাওয়া থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারবেন। গ্রীস্মের মৌসুমের জন্য আমাদের সারা বছরের অপেক্ষা। কারণ এই সময়ে যে সবচেয়ে সুস্বাদু আর রসালো ফলগুলো দেখা মিলে। সুমিষ্ট সাধের আম খেতে পছন্দ করে না এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া মুশকিল।
আমাদের ছোটবেলার সঙ্গে ও জড়িয়ে আছে আমের মধুর স্মৃতি। এই ফলের কথা ভেবে তাই নষ্ট লজিক হয়ে যাওয়া তাই খুব স্বাভাবিক। এটি শিশুদের কাছেও সম্ভবত সবচেয়ে পছন্দের ফল। ফলের রাজা আম শুধুমাত্র মিষ্টি স্বাদের জন্য পরিচিত নয়, পাকা আম খাওয়ার উপকারিতা অপরিহার্য যা বলে প্রকাশ করা যাবে না।
এর মানে এই নয় যে কেউ সকালে নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার ও আম খাবেন। যে কোন খাবারই অতিরিক্ত খেলে তা আপনার ওজন বাড়িয়ে দিবে। আমের ক্ষেত্রেও একই রকম, আপনি যদি অতিরিক্ত খান তবে আপনার ওজন বাড়াতে বাধ্য। সুতরাং আম সম্পর্কে যে ধারণা করা হয় যে এটি ওজন বাড়ায় তা সত্য নাও হতে পারে। এখানে পরিমিত খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
গর্ভাবস্থায় আম খাওয়া যাবে কি
আমি একটি পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যকর ফল। এটি ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার, এবং প্রাকৃতিক পদার্থ গুলির সম্পূর্ণ পরিমাণ সরবরাহ করে। আম
নিম্নলিখিত উপকারিতা গুলি রয়েছে:
- হাইড্রেশন: আমি অনেক পানি রয়েছে, যা গর্ভবতী মহিলার পর্যাপ্ত হাইড্রেশন নিশ্চিত করে। এটি তার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত রাতে সাহায্য করে। এবং শিশুর প্লেসেন্টার উপসর্গ পর্যবেক্ষণ করে।
- পুষ্টিকর: আমি প্রয়োজনীয় খাদ্যতন্ত্র, ফাইবার, ফলিক এসিড এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ। এটি মায়ের এনার্জি সরবরাহ করে এবং গর্ভবতী মহিলার স্বাস্থ্য উন্নত রাখতে সাহায্য করে।
- ফোলিক এসিড: আমে ফোলিক এসিড পরিমাণ রয়েছে, যা গর্ভবতী মহিলার স্বাস্থ্য এবং শিশুর বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি মায়ের শরীরে রক্তের গঠন ও হার দাঁতের উন্নতি সহ প্রাকৃতিক বৃদ্ধি প্রকাশ করে।
- কঠিন পেয়াজ: আমি কঠিন পেঁয়াজ থাকে, যা ক্যালসিয়াম ও আয়রনের ভালো উৎস। এগুলি গর্ভবতী মহিলার হিমোগ্লোবিন উৎপাদন ও শিশুর হার দাঁতের বৃদ্ধি সহ প্রাকৃতিক উন্নতি সমর্থন করে।
- শিশুর সুষ্ঠ উন্নতি সহ মাতৃত্বের সুস্থ বজায় রাখবে এবং উচ্চ পুষ্টিকর সংগ্রহ করবে।
দৈনিক কতটুকু আম খাওয়া উচিত
একজন মানুষের দৈনিক কতটুকু আম খাওয়া উচিত, এটি আসলে প্রশ্ন সাপেক্ষ একটি বিষয়। কারণ একজন মানুষের শারীরিক পরিস্থিতি কেমন, তার ওপর নির্ভর করবে সে ওই ব্যক্তি কতটুকু আম খেতে পারবেন, কতটুকু পারবেন না। এই বিষয়ে পুষ্টিবিদ মিজ তাসনিম বলেন, একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ অনায়াসে দৈনিক দুইটা আম খেতে পারেন।
সেক্ষেত্রে ফজলি আম খাওয়াটা বেশি ভালো বলে জানান তিনি। কারণ ফজলি আমে ভিটামিন, পটাশিয়াম, বেটা ক্যারোটিনের পরিমাণ অনেক। তবে যারা কিডনি বা ডায়াবেটিসের রোগী, আম খাওয়ার খেতে তাদেরকে সতর্কতা অবলম্বন করা পরামর্শ দেন তিনি। তিনি জানান কিডনি রোগের ডাক্তার ও পুষ্টিবিদের সাথে পরামর্শ করে আম খাওয়া উচিত।
আরও পড়ুনঃ কিসমিস এর উপকারিতা ও অপকারিতা
কারণ আমি প্রচুর পটাশিয়াম থাকে, জাকির বিয়ের জন্য ক্ষতিকর। এছাড়া, যুক্তরাজ্যে ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের প্রস্তাব অনুযায়ী ১৯ থেকে ৬৪ বছরের পূর্ণবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন ৪০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি প্রয়োজন। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত খাদ্য তালিকায় এটি ৬০ মিলিগ্রাম।
এখন যেহেতু, এক কাপ আমি প্রায় ৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে, সেহেতু অন্য কোন ও জটিলতা না থাকলে একজন সুস্থ মানুষ ওই পরিমাণ আম খেতেই পারেন।
লেখক এর শেষ মন্তব্য
পাকা আম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং এর পাশাপাশি, কাঁচা আম খেলে কি ওজন বাড়ে সেই সম্পর্কে ছিল আজকের এই আর্টিকেলটি। আপনি হয়তো ভার্টিকেলটি পড়ে বুঝতে পেরেছেন খুব সুন্দর ভাবে। আশা করি এই সম্পর্কিত আরো কিছু তথ্য পেতে আপনি আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন।
এতক্ষণ আমার ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। পাকা আম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে। তাহলে অবশ্যই আপনার পরিবার বন্ধু বান্ধব এবং আপনার আত্মীয় স্বজনের কাছে অবশ্যই শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।
জেব্রা নেম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url