হাঁটুর ব্যথা সারানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

প্রিয় পাঠক বিন্দু আসসালামু আলাইকুম, আপনি কি হাঁটু ব্যথা রোগে ভুগছেন। হাটু ব্যাথা সারানোর জন্য কোন উপায় খুঁজে পাচ্ছেন না।হাঁটুর ব্যথা সারানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। এই আর্টিকেলটি থেকে আমি আশা করছি উপকৃত হবেন। হাঁটু ব্যথা দেখা দিলে তা অবহেলা করার সুযোগ নেই। কারণ এই ব্যথার কারণে স্বাভাবিক জীবনযাপনে ঘটে ব্যঘাত।

তখন হাঁটাচলাও কষ্টকর হয়ে ওঠে। যাদের ওজন কিছুটা বেশি, তাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা বেশি দেখা দেয়। এছাড়া নির্দিষ্ট বয়সের পরে আমাদের হাঁড়ের ক্ষয় হতে শুরু করে। বিশেষ করে নারীদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা বেশি হয়। তাই হাঁটু ব্যথা দেখা দিলে শুরুতেই সচেতন হতে হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক হাঁটুর ব্যথা সারানোর ঘরোয়া উপায়-
পোস্ট সূচিপত্রঃ হাঁটুর ব্যথা সারানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
.

ভূমিকা

হাঁটু ব্যথা একটি পরিচিত সমস্যা। যাদের সব সময় এই ব্যথা থাকে একটু সিঁড়ি ভাঙলেই কিংবা হাঁটলেই ব্যথা আরও বেড়ে যায়। কারো কারো হাটু ব্যথা অল্প হয়, কারো বা বেশি। কোন কোন ক্ষেত্রে হাঁটুর ব্যথার জন্য অপারেশনের ও প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু এই ব্যথা যদি আর্থাইটিস, আঘাত পাওয়া কিংবা সামান্য কারণে হয় তাহলে তা বাড়িতেই নিরাময় সম্ভব। তবে কি কারণে হাঁটু ব্যথা হচ্ছে সেটা জানার জন্য সরাই এক্স- রে করা প্রয়োজন।

হাঁটুর ব্যথা সারানোর ঘরোয়া উপায়

হাঁটু ব্যথা করলে বরফ কিংবা গরম পানির সেঁক দিতে পারেন। এতে আরাম মিলবে। আঘাতের কারণে হাঁটু ব্যথা করলে বরফের সেঁক দিন। দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা বা আর্থ্রাইটিসজনিত ব্যথা হলে গরম পানির সেঁক সবচেয়ে কার্যকর। বাজারচলিত কিছু মলম রয়েছে যা মালিশে হাঁটু ব্যথায় প্রশান্তি মেলে। এসবের পাশাপাশি ওজন কমানো এবং দৈনন্দিন জীবনধারায় পরিবর্তন আনলে হাঁটু ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হবে।

হাঁটুর ব্যথা নিরাময়ের অন্যতম সহজ পদ্ধতি হলো আক্রান্ত স্থানে বরফের ব্যবহার। এক টুকরা বরফ নিয়ে তা পাতলা একটা তোয়ালে দিয়ে মুড়িয়ে আক্রান্ত স্থানে ২০ থেকে ৩০ মিনিট ঘষুন। দিনে ২ থেকে ৩ বার এটি করলে ব্যথা অনেকটাই কমে যাবে। আপেল সিডার ভিনেগার হাঁটুর ব্যথা নিরাময়ে বেশ কার্যকরী। এক গ্লাস পানিতে ২ টেবিলচামচ আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে দিনে কয়েক বার পান করুন।

অথবা অলিভ অয়েলের সঙ্গে এটা মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে ম্যাসাজ করুন। কিংবা পানির মধ্যে ভিনেগার মিশিয়ে ৩০ মিনিট পর হাঁটুতে লাগান। কয়েকদিন এটা করলে ব্যথা অনেকটা কমে যাবে। মরিচের গুড়াও হাঁটু ব্যথার জন্য বেশ কার্যকরী। এক কাপ হালকা গরম অলিভ অয়েলের সঙ্গে দুই টেবিল চামচ মরিচের গুড়া মিশিয়ে হাঁটুতে ম্যাসাজ করুন।

আর্থাইটিসের ব্যথায় যারা ভূগছেন তারা আরাম পাবেন। সপ্তাহে দুইদিন এটা লাগালে হাঁটুর ব্যথা অনেকটা কমে যাবে। হাঁটুর ব্যথা কমানোর আরেকটা পদ্ধতি আছে। কিছু আদা থেতলে নিয়ে পানির মধ্যে ১০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করুন। এরপর এতে সামান্য মধু এবং লেবুর রস মিশিয়ে নিন। দিনে ২ থেকে ৩ বার এই মিশ্রণটি পান করলে হাঁটুর ব্যথায় অনেকখানি আরাম বোধ করবেন।

হাঁটুর ব্যথা সারানোর ঘরোয়া উপায় হাঁটুর ব্যথা নিরাময়ে কিছুটা হলুদ নিয়ে পানির মধ্যে ১০ মিনিট ভালভাবে ফুটিয়ে নিন। এরপর এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে পান করুন। আবার এক কাপ দুধের সঙ্গে হলুদ আর আদা মিশিয়ে খেলেও হাঁটু ব্যথা নিরাময় হবে। তবে হাঁটু ব্যথার জন্য নিয়মিত ওষুধ খেলে হলুদ খাওয়া ঠিক নয়।

অতিরিক্ত ওজনের কারণে অনেকসময় হাঁটু ব্যথা হয়। এজন্য ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন। এছাড়া হাঁটুর জন্য যেসব ব্যয়াম আছে সেইগুলি নিয়মিত করলে ব্যথা অনেকটা কমে যাবে। হাঁটুর ব্যথা সারানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।

হাঁটুর ব্যথা কমাতে 10টি প্রাকৃতিক ঘরোয়া উপায়

এখানে বেশ কয়েকটি প্রাকৃতিক পদ্ধতি রয়েছে যা হাঁটুর ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে:

1.ওজন ব্যবস্থাপনা: হাঁটু জয়েন্টগুলোতে চাপ কমাতে একটি স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখুন, কারণ অতিরিক্ত ওজন হাঁটু ব্যথা বাড়িয়ে তুলতে পারে।

2.নিয়মিত ব্যায়াম: কম-প্রভাব ব্যায়ামে নিযুক্ত হন যা হাঁটুকে সমর্থনকারী পেশীগুলিকে শক্তিশালী করে, যেমন সাঁতার কাটা, সাইকেল চালানো বা মৃদু স্ট্রেচিং ব্যায়াম। উপযুক্ত ব্যায়ামের জন্য একজন স্বাস্থ্যসেবা পেশাদার বা শারীরিক থেরাপিস্টের সাথে পরামর্শ করুন।

3.গরম এবং ঠান্ডা থেরাপি: ফোলা কমাতে তীব্র ব্যথার সময় 15-20 মিনিটের জন্য বরফের প্যাকগুলি দিনে কয়েকবার প্রয়োগ করুন। তাপ প্যাক বা উষ্ণ কম্প্রেস এছাড়াও পেশী শিথিল করতে এবং কঠোরতা সহজ করতে সাহায্য করতে পারে।

4.উত্তোলন এবং বিশ্রাম: ফোলা কমাতে আপনার পা বাড়ান এবং বিশ্রাম নেওয়ার সময় আক্রান্ত হাঁটুতে ওজন না রাখা, বিশেষ করে এমন কার্যকলাপের পরে যা ব্যথা বাড়িয়ে দেয়।

5.সঠিক পাদুকা: হাঁটুতে চাপ কমাতে ভালো কুশনিং সহ আরামদায়ক, সহায়ক জুতা পরুন। প্রয়োজনে অর্থোটিক সন্নিবেশ বা সমর্থন বিবেচনা করুন।

6.খাদ্যতালিকাগত পরিবর্তন: ফল, শাকসবজি, ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড (মাছ, ফ্ল্যাক্সসিড এবং চিয়া বীজে পাওয়া যায়) সমৃদ্ধ একটি প্রদাহ-বিরোধী খাদ্য গ্রহণ করুন এবং হলুদের মতো মশলা, যা এর প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত।

7.সাময়িক প্রতিকার: হাঁটুর ব্যথা উপশম করতে এবং সাময়িক স্বস্তি দিতে মেন্থল, ক্যাপসাইসিন বা আর্নিকা যুক্ত টপিকাল ক্রিম বা মলম প্রয়োগ করুন।

8.হাঁটু সমর্থন বা বন্ধনী ব্যবহার: হাঁটুর ব্যথার কারণের উপর নির্ভর করে, হাঁটু বন্ধনী বা সমর্থন ব্যবহার করা শারীরিক ক্রিয়াকলাপের সময় স্থিতিশীলতা এবং অস্বস্তি দূর করতে পারে।

9.যোগ: যোগব্যায়াম অনুশীলন নমনীয়তা, ভারসাম্য এবং শক্তি উন্নত করতে পারে, সম্ভাব্য হাঁটু ব্যথা হ্রাস করতে পারে।

10.জলচিকিত্সা: উষ্ণ জলের স্নানে ভিজিয়ে, বিশেষ করে ইপসম সল্ট বা এসেনশিয়াল অয়েল দিয়ে, পেশী শিথিল করতে পারে এবং হাঁটুর ব্যথা থেকে মুক্তি দিতে পারে।

নতুন ব্যায়াম বা চিকিত্সা চেষ্টা করার আগে সর্বদা একজন স্বাস্থ্যসেবা পেশাদার বা একজন শারীরিক থেরাপিস্টের সাথে পরামর্শ করুন, বিশেষ করে যদি আপনার হাঁটুতে ব্যথার জন্য অন্তর্নিহিত অবস্থা থাকে। এই প্রাকৃতিক প্রতিকারগুলি চিকিৎসা পরামর্শের পরিপূরক হতে পারে কিন্তু সমস্ত ব্যক্তি বা অবস্থার জন্য উপযুক্ত নাও হতে পারে।

হাটুর ব্যাথা সারানোর খাবার

হাঁটুর ব্যথা নিয়ে ভুগছেন বহু মানুষ। বয়স বাড়লে ব্যথা বাড়ে। তবে এখন কম বয়সেও হাঁটুর ব্যথায় ভুগছেন বহু মানুষ। মূলত শরীরচর্চার অভাবেই এই সমস্যাগুলি দেখা দেয়। তা ছাড়া, সারা দিন ধরে অফিসে বসে কাজ করার ফলে চাপ পড়ে হাঁটুর পেশিতে। ৩০ পেরোতে না পেরোতেই হাঁটুর ব্যথায় কাতর অনেকেই।

রোজের জীবনযাপনে কিছু অনিয়মের কারণেই মূলত কাহিল হয়ে পড়ে হাঁটু। তার মধ্যে অন্যতম খাওয়াদাওয়ায় কোনও নিয়ম না মানা। বাইরের খাবার খাওয়ার প্রতি ঝোঁক অনেকটাই দায়ী এর জন্য। শীতকাল এলেই যেন ব্যথা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। তাই সুস্থ ভাবে চলাফেরা করতে খাবারদাবারে আনতে হবে বদল। কোন খাবারগুলি বেশি করে খেলে সুস্থ থাকবে হাঁটু?

বাদাম
কাঠবাদাম, কাজুর মতো এমন বিভিন্ন ধরনের বাদামে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট আর ওমেগা ৩ রয়েছে ভরপুর পরিমাণে। রোজ সকালে ভেজানো বাদাম খান অনেকেই। এই অভ্যাস ভাল। তবে শুধু কাঠবাদাম খেলে হবে না, সঙ্গে খেতে হবে আখরোট আর কাঠবাদামও। এ ছাড়াও ডায়েটে রাখুন চিয়া বীজ, ফ্ল্যাক্স সিডসের মতো উপকারী কিছু বাদাম এবং বীজ। হাঁটুর ব্যথা থাকবে নিয়ন্ত্রণে।

রসুন
রান্নার স্বাদে পরিবর্তন আনা ছাড়াও রসুন শরীরের ব্যথা-যন্ত্রণাও দূরে রাখে। কারণ, রসুনে রয়েছে অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি উপাদান, যা শরীরের পেশি সবল রাখতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে গাঁটের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গরম ভাতে এক কোয়া রসুন খেতে পারেন। উপকার পাবেন। এ ছাড়াও কাঁচা রসুনও খেতে পারেন।

আদা
হাঁটুর ব্যথা কমাতে আদা খুব উপকারী ভূমিকা পালন করে। আদা বহু স্বাস্থ্যগুণে সমৃদ্ধ। সর্দিকাশি কমানো থেকে শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা— সবেতেই আদা খুব উপকারী। রান্নায় ব্যবহার করা ছাড়াও, চায়ে আদা দিয়ে খেতে পারেন। আদা হাঁটুর ব্যথা কমাতে দারুণ উপকারী।

হাঁটুর ব্যথার জন্য হোমওপ্যাথি চিকিৎসা

হোমওপ্যাথি ঔষধের চিকিৎসা সবচেয়ে জনপ্রিয় চিকিৎসা। ব্যক্তির লক্ষণ এবং রোগের ওপর নির্ভর করে এই এই চিকিৎসা করা হয়। এটা একমাত্র উপায় যা ব্যবহার করে রোগের লক্ষণ এবং রোগের আসল কারণের চিকিৎসা করে রোগীকে পুরোপুরি সুস্থ করে তোলা যায়। হোমওপ্যাথি শুধুমাত্র হাঁটুর ব্যথার লক্ষণকে দূর করে না বরং অন্তর্নিহিত কারণকেও ঠিক করে।

যতদূর রোগের ঔষধের প্রশ্ন রয়েছে, তাহলে এখানে হাঁটুর ব্যথার প্রতিরোধের ঔষধ রয়েছে যা ব্যথার সঠিক কারণ, স্থান, সেন্সেশন ইত্যাদির চিকিৎসা করে। নির্দিষ্ট কোন প্রতিকার বা রোগের জন্য রোগীকে একজন ভাল হোমওপ্যাথি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। হাঁটুর ব্যথার জন্য কিছু হোমওপ্যাথি প্রতিকার সম্বন্ধে এখানে দেওয়া হলঃ

ব্রায়োনিয়া অ্যালবা- যখন হাঁটার সময় হাঁটুতে ব্যথা হয় তার জন্য এই হোমওপ্যাথি প্রতিকার খুব কার্যকরী। আপনি যখন হাঁটছেন না তখন আপনার ব্যথা কমে যাচ্ছে এবং আপনার হাঁটুর সন্ধি গুলি অস্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদি হাঁটুর ব্যথা অস্টিওআর্থ্রা‌ইটিসের কারণে ঘটে তবেব্রায়োনিয়া অ্যালবা এটির একটি কার্যকারী প্রতিকার।

1.কোলচিয়াম- এই ঔষধটি হাঁটুর ব্যথা সারাতে সাহায্য করে যখন কোন কারণে এই সমস্যা সৃষ্টি হয় এবং গরম আর্দ্রতায় আরাম করলে তা ঠিক হয়ে যায়।

2.সিলিসিয়া- এই ঔষধটি হাঁটু ব্যথা নিরাময় করতে খুব উপকারী যা সব সময়ে শক্তভাবে আবদ্ধ থাকায় সংবেদন বজায় রাখে।

3.লাচেসিস- যদি হাঁটুর ব্যথা রিউমাটয়েড আর্থ্রা‌ইটিসের কারণে ঘটে তাহলে লাচেসিস খুব ভালো প্রতিকার। ব্যথা যদি প্রভাবিত এলাকার পাশাপাশি বৃদ্ধি পায়, তাহলে সেক্ষেত্রে লাচেসিস খুব উপকারী।

4.রাশটক্স- আবহাওয়ার কারণে যদি হঠাৎ হাঁটুর ব্যথা শুরু হয় তাহলে সেক্ষেত্রে রাশটক্স আপনার সাহায্য করতে পারে।

এগুলি খুব সাধারণ কয়েকটি হোমওপ্যাথি ঔষধ যা হাঁটুর ব্যথা উপশম করতে সহায়ক। কোন রোগের জন্য নিজে থেকে কোন ঔষধ ব্যবহার করবেন না। আপনি যদি কোন নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চান তাহলে আপনি প্রশ্ন করতে পারেন।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক বিন্দু, হাঁটুর ব্যথা সারানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আজকে এই আমার আর্টিকেলটি ছিল আমি মনে করছি আপনি মনোযোগ সহকারে আজকে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়েছেন আশা করি আপনি উপকৃত হয়েছেন আর্টিকেলটি পড়ে।

আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করেছি অজানা কিছু তথ্য জানানোর জন্য। আজকে এই হাঁটুর ব্যথা সারানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজনদের কাছে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

আপনার কি ধরনের পোস্ট ভালো লাগে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। এরকম আরো আর্টিকেল পেতে আমার ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এই আর্টিকেলটি পরে যদি আপনার কোন মতামত জানানোর থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
কমেন্ট করতে এখানে ক্লিক করুন

জেব্রা নেম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url